রাজনৈতিক অস্থিরতা, ক্রেতা-বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা, উচ্চ নিবন্ধন ফি, নির্মাণসামগ্রীর মূল্য বেড়ে যাওয়া ও এখনো ড্যাপ সংশোধন না করায় সরকারের কোনো বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নেই

খাদের কিনারায় আবাসন খাত

Daily Inqilab হাসান সোহেল

২৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০২ এএম


আবাসন খাতে মন্দা কাটছেই না। দীর্ঘদিনের পড়তি বাজার স্বাভাবিক হয়নি এখনো। এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৪৫৮টি উপখাত ঝুঁকিতে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার হাসিনার ভারতে পলায়নের পর অন্তর্বর্তী সরকার, রাজনৈতিক অস্থিরতা, ক্রেতা-বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা, উচ্চ নিবন্ধন ফি, নির্মাণসামগ্রীর মূল্য বেড়ে যাওয়া, ডিটেইলড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) সংশোধন না করাসহ বেশ কিছু কারণে দেশের আবাসন ব্যবসায় মন্দাবস্থা বা ঝিমিয়ে পড়েছে বলে তথ্য দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এককথায় আবাসন খাত খাদের কিনারায় অবস্থান করছে। এ নিয়ে সরকারের কোনো বাস্তবমুখী পদক্ষেপ এখনও চোখে পড়েনি। তাতে হতাশ এ খাতের বিনিয়োগকারী তথা ব্যবসায়ীসহ শ্রমিকরা। এমনিতেই গত কয়েক বছর ধরে এ খাতের ব্যবসায় মন্দা চলছে। এর ওপর সরকার পরিবর্তনের প্রভাবে আরও ধাক্কা লেগেছে। এছাড়া জীবনযাত্রায় উচ্চ ব্যয়ের কারণে সঞ্চয় ভেঙে ফ্ল্যাট কেনায় এই মুহূর্তে আগ্রহ দেখাচ্ছে না মধ্যবিত্ত শ্রেণির অনেকেই। আবার ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ফ্ল্যাট-প্লটে ১৫ শতাংশ কর দিয়ে ‘কালো টাকা’ বিনিয়োগের যে সুযোগ রাখা হয়, সংস্কারমুখী অন্তর্বর্তী সরকার সে বিষয়ে অবস্থান পরিষ্কার করেনি। এছাড়া বর্তমান সরকারের কিছু সিদ্ধান্ত এবং কর বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আবাসন খাতে মন্দার ধাক্কা লাগছে। এতে নতুন করে ফ্ল্যাটের চাহিদা নেই বললেই চলে। এতে সব শ্রেণির ক্রেতার মধ্যে সংশয় কাজ করছে, অনেকে অর্ধেক টাকা দিয়ে আর যোগাযোগ করছেন না বলে উঠে এসেছে সংশ্লিষ্টদের কথায়।

এমনকি এ খাতকে চাঙ্গায় ডিসেম্বরে আবাসন মেলা করলেও চাঙ্গাভাব ফেরেনি আবাসন খাতে। সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খানের এ খাত নিয়ে তৎপরতা বা সঠিক নীতি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেই বললেই চলে। এমনকি গত কয়েক বছরে আবাসন খাতের গলার কাঁটা ড্যাপ সংশোধন নিয়েও কোনো তৎপরতা নেই বললেই চলে। আর তাই ২ লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ-সংবলিত এ খাতের বিকাশে উদ্যোক্তারা সরকারের নীতি সহায়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। এদিকে আবাসন শিল্পের মন্দাবস্থায় শুধু রাজধানীতেই বিপাকে পড়েছেন লক্ষাধিক ভাসমান শ্রমিক। এ খাতের ওপর নির্ভরশীল অন্যদের অবস্থাও প্রায় অভিন্ন। জমি বিক্রেতা থেকে শুরু করে নির্মাণশ্রমিক (রাজমিস্ত্রি ও তাদের সহকারীরা) এবং ইট, বালু, রড, সিমেন্ট, টাইলস ও ফিটিংসসহ এ খাত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কারখানার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে ৫০ লাখ মানুষের ভাগ্য জড়িত। পরোক্ষভাবে নির্ভরশীল অন্তত ৪ গুণ মানুষ। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতায় জাতীয় অর্থনীতির এই গুরুত্বপূর্ণ খাতটি সীমাহীন মন্দার সম্মুখীন হয়ে পড়েছে। এখানে সমস্যা দেখা দিলে প্রতিটি পরিবারে গড়ে চারজন সদস্য হিসেবে অন্তত দুই কোটি মানুষের জীবিকা হুমকির মুখে পড়বে।

উদ্যোক্তারা মনে করেন, ক্রেতারা যাতে সহজে ফ্ল্যাট কিনতে পারেন সে সুযোগের ব্যবস্থা করা দরকার। আবাসন খাতকে উৎপাদনশীল খাতের মর্যাদা দিয়ে ঋণ বিতরণের বাধা দূর করা এবং ক্রেতাদের জন্য বিশেষ তহবিল গঠনের উদ্যোগ নিলে এ খাতে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি হবে। আবাসন খাতে ঋণপ্রবাহ বিশেষত, ফ্ল্যাট বা প্লট বিক্রিতে সহযোগিতার প্রাসঙ্গিকতাও স্বীকার করা হয়েছে ইতঃপূর্বে সরকারিভাবে। তবে সমাধানের পথ উন্মোচিত না হওয়ায় পরিস্থিতির ইতিবাচক উন্নতি ঘটেনি।

বাসস্থান মানুষের একটি মৌলিক চাহিদা। নাগরিকদের মৌলিক অধিকার পূরণ তথা মাথা গোঁজার ঠাঁই নিশ্চিত করতে সহজে ফ্ল্যাট কেনার সুযোগ সৃষ্টির কথা ভাবতে হবে। কম সুদে ফ্ল্যাট কেনার সুবিধা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনায় পুনঃঅর্থায়ন তহবিল প্রতিষ্ঠা করা হলে সাধারণ মানুষের পক্ষে জমি ও ফ্ল্যাট কেনার সুযোগ পাওয়া সহজতর হবে। এ ধরনের উদ্যোগ আবাসন সমস্যার সমাধানে যেমন ভূমিকা রাখবে তেমনি নাগরিকদের মৌলিক চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে অবদান রাখবে বলে মত বিশেষজ্ঞদের।

তাদের মতে, বাংলাদেশে আবাসন খাত গত প্রায় ৩৫ বছর ধরে জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। কর্মসংস্থানসহ দেশের অন্যান্য শিল্প খাতের বিকাশেও অবদান রয়েছে আবাসন খাতের। অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে আবাসন খাতে আরও জোর দেয়া উচিত বলে মনে করেন।

আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিহ্যাবের প্রেসিডেন্ট মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, উচ্চ নিবন্ধন ব্যয় ও সুদের হার বৃদ্ধি এবং নতুন ত্রুটিপূর্ণ ও বৈষম্যমূলক ড্যাপের কারণে দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগে স্থবিরতা চলছে। ফলে কর্মসংস্থান বাড়ছে না। অসংখ্য মানুষ বেকার হয়ে পড়ছেন। তবে বেচাবিক্রি যে একেবারে হচ্ছে না, তা নয়। হচ্ছে; কিন্তু দামে কম্প্রোমাইজ করতে হচ্ছে। আগে যা হতো, এখন তার চেয়ে ৫০ বা ৬০ শতাংশ কম হচ্ছে। নতুন প্রকল্প গ্রহণ করতে সমস্যা হওয়াতে তলানিতে এসে ঠেকেছে ফ্ল্যাট তৈরি। এই মুহূর্তে আবাসন খাতের কয়েকটা সমস্যার মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা নতুন বৈষম্যমূলক ড্যাপ। এ জন্য দ্রুত ড্যাপ (২০২২-২০৩৫) সংশোধন করে ২০০৮-এর বিধিমালা কার্যকর করতে হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

রিহ্যাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি লিয়াকত আলী ভূঁইয়া বলেন, এই ব্যবসার সাথে প্রায় ৪৫০টির বেশি ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ ব্যবসায় জড়িয়ে আছে। ফলে ফ্ল্যাটের দাম নির্ধারণ বা বাজারে সেগুলোরও প্রভাব আছে। যেমনÑ নির্মাণসামগ্রীর দাম বেড়েছে, লেবার কস্টও বেড়েছে, সব মিলিয়ে এই ব্যবসায় প্রভাব পড়েছে। নিবন্ধন ফি কমিয়ে আনার তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশের মতো ফ্ল্যাট নিবন্ধন ফি যদি ১০ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনা হয়, তাহলে বাজারে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বর্তমানে সব মিলিয়ে নিবন্ধন ফি ও অন্যান্য খরচ মিলে এটি ১৮ শতাংশে যায়। এটিকে সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে আনার দাবি জানান তিনি।

সূত্র মতে, দীর্ঘদিন থেকে জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে খাতটি। কর্মসংস্থানসহ দেশের অন্যান্য শিল্প খাতের বিকাশেও অবদান রয়েছে আবাসন খাতের। যদিও বর্তমান ফ্ল্যাট কেনাবেচায় ভাটার কারণ হিসেবে আরো কিছু বিষয় সামনে এনেছেন ব্যবসায়ী নেতারা। তারা বলছেন, নতুন ও পুরনো ফ্ল্যাটের নিবন্ধনের হার একই হওয়ায় বাজার বড় হচ্ছে না। একই সঙ্গে নির্মাণসামগ্রীর মূল্য ও শ্রমিক-কারিগরের ব্যয় বাড়ার বিষয়টিও ফ্ল্যাটের দামে প্রভাব রেখেছে। সঙ্গত কারণেই বেচাকেনাতেও প্রভাব পড়েছে। বিপুলসংখ্যক রেডি ফ্ল্যাট অবিক্রীত থাকায় আবাসন ব্যবসায়ীরা কম দামে ফ্ল্যাট বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। লোকসানের মুখেও পড়ছেন তারা।

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার আবু জাফর জমানো টাকায় কয়েকবার ফ্ল্যাট কেনার পরিকল্পনা করেও বিনিয়োগের সাহস পাচ্ছেন না। আবার অনেকে ব্যাংকঋণের জটিলতার কারণেও ফ্ল্যাট কেনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না।

ধানমন্ডি এলাকায় একটি ফ্ল্যাট কেনার পরিকল্পনা ছিল মধ্যবিত্ত এক দম্পতির। কিস্তিতে কেনার শর্তে দিয়েছিলেন ডাউন পেমেন্টও। কিন্তু এখন তারা কিস্তি পরিশোধ না করে সেই ফ্ল্যাটটি বিক্রির চেষ্টা করছেন। তাদের মতে, আমরা ফ্ল্যাটের কিস্তিটা চালিয়ে যেতে চাইছিলাম কিন্তু সাহস পাচ্ছি না। দ্বিধা-দ্বন্দ্বে আছি।

রাজধানীতে ইট-বালু ও খোয়ার ব্যবসায়ী আমিনুল ইসলাম বলেন, এখন বেচাকেনা নেই বললেই চলে। এক বছর আগের তুলনা করলে বর্তমানে বিক্রি ৩০ থেকে ২৫ শতাংশে নেমে এসেছে। বাংলাদেশ এলিভেটর এসকেলেটর অ্যান্ড লিফট ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. শফিউল আলম উজ্জল বলেন, আবাসন ব্যবসায় মন্দার প্রভাব পড়েছে লিফট ব্যবসায়। বর্তমানে এলিভেটর, এসকেলেটরস ও লিফট ইন্সটলেশন একেবারে কমে গেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

রিহ্যাব নেতারা বলেন, ঢাকায় ফ্ল্যাটের দাম আগে থেকেই সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে ছিল। বিভিন্ন কারণে নির্মাণসামগ্রীর দাম বাড়ায় মধ্যবিত্তের ফ্ল্যাট কেনা এখন দুঃস্বপ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমনিতেই আবাসন খাত এখন চ্যালেঞ্জের মুখে। এর মধ্যে নির্মাণসামগ্রীর দাম প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এতে ফ্ল্যাট বিক্রি তলানিতে পৌঁছেছে।

সূত্র মতে, গত ৬ মাস ধরে আবাসন ব্যবসায়ী ও জমির ক্ষতিগ্রস্ত মালিকরা ইমারত নির্মাণ থেকে একেবারেই বিরত রয়েছে। কারণ ভবনের কম আয়তন এবং উচ্চতা কম হওয়ায়। অর্থনীতিতে ১৫ শতাংশ অবদান রাখা এই খাতে রড-সিমেন্টের চাহিদা কমায় উৎপাদন কমিয়ে দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলো। একই সঙ্গে চাহিদা না থাকায় তলানিতে এসে ঠেকেছে ফ্ল্যাট তৈরি ও বিক্রি। এ খাতের ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরকার পরিবর্তনের পর অস্থির সময়, অর্থনৈতিক মন্দা, বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা-ড্যাপ (২০২২-৩৫) বাতিল করার কথাই ঘুরেফিরে আসছে। দেশের আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-রিহ্যাবের দেয়া তথ্যানুযায়ী, ২০১০ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর গড়ে ১৫ হাজারের কাছাকাছি ফ্ল্যাট-অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রি হয়েছে। এরপর ২০১৩ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত সেটি নেমে বছরে গড়ে ১২ হাজারের কিছু বেশিতে ঠেকে। ২০১৭-২০ পর্যন্ত প্রতি বছর গড়ে ১৩ থেকে ১৪ হাজারে দাঁড়ায়। ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত প্রতি বছর ১৫ হাজারের কাছাকাছি ফ্ল্যাট-অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রি হয়েছে। এরপর নির্মাণ উপকরণের মূল্য বেড়ে যায়, যার প্রভাব দেখা যায় ফ্ল্যাট-অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রিতে। সঙ্গে শুরু হয় কোভিড মহামারি। ফের কমে যায় কেনাবেচা। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিক্রি হয় ১০ হাজারের কাছাকাছি এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সংখ্যাটি ১০ হাজারের নিচে নেমে যায়। এ পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, ফ্ল্যাট-অ্যাপার্টমেন্টের চাহিদা দিনকে দিন কমছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হাসিনা সরকারের পতনের এক বছর আগে থেকে বর্তমান পর্যন্ত ফ্ল্যাট বিক্রির ব্যবসায় কমেছে অন্তত ৫০ শতাংশ বলে দাবি রিহ্যাবের।
রিহ্যাবের পরিচালক মির্জা মুক্তাদির বলেন, ‘টাকা কালো হোক আর সাদা হোক, তা দেশে বিনিয়োগের সুযোগ থাকতে হবে। তা না হলে আমাদের দেশের টাকা নানাভাবে বিদেশে পাচার হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।’ তিনি বলেন, ‘বলা হয়, কালো টাকা। কিন্তু এই টাকা তো আমাদের দেশের টাকা। যখন এগুলো দেশে ইনভেস্ট করার সুযোগ পায় না, তখন দেশের বাইরে নিয়ে যায়। আমি মনে করি, আবাসন খাতে এমন অর্থ ইনভেস্ট করার সুযোগ দেওয়া উচিত।’

রিহ্যাবের সাবেক সভাপতি বিল্ডিং ফর ফিউচার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীরুল হক প্রবাল বলেন, জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেছে। মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমে গেছে। ফলে ভোক্তারা এখন আগের মতো ফ্ল্যাট ক্রয়ে উৎসাহী নয়। অনেক দিন ধরে আবাসন ব্যবসায় মন্দা যাচ্ছে। ড্যাপের কারণে মন্দা আরও বেশি হয়েছে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

দুর্বল তদন্ত ও অপেশাদার প্রসিকিউশন ন্যায়বিচারের অন্তরায় : প্রধান বিচারপতি
মেছো বিড়াল সংরক্ষণ শুধু প্রাণী অধিকার নয়, পরিবেশ রক্ষার জন্যও জরুরি : উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান
যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা বন্ধ: কোন দেশ ও খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে?
আলোচিত সেই মাফলারটি বিক্রির ঘোষণা দিলেন প্রেস সচিব, দাম যত চাইলেন
বিশ্ব ইজতেমায় বাদ আসর যৌতুকবিহীন বিয়ে আজ
আরও

আরও পড়ুন

সিরাজগঞ্জে বাস চাপায় স্বামী-স্ত্রীসহ নিহত ৩

সিরাজগঞ্জে বাস চাপায় স্বামী-স্ত্রীসহ নিহত ৩

মিরাজের ব্যাটে প্লে অফে খুলনা

মিরাজের ব্যাটে প্লে অফে খুলনা

আসছে ইব্রাহিম-খুশির 'নাদানিয়ান; সামাজিক মাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

আসছে ইব্রাহিম-খুশির 'নাদানিয়ান; সামাজিক মাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

আগে রাস্ট্র সংস্কার পরে নির্বাচন ক্ষমতায় গিয়ে সংস্কার জনগণ বিশ্বাস করে না -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

আগে রাস্ট্র সংস্কার পরে নির্বাচন ক্ষমতায় গিয়ে সংস্কার জনগণ বিশ্বাস করে না -মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার প্রত্যেকটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ নষ্ট করে দিয়েছে : আফরোজা খান রিতা

আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার প্রত্যেকটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ নষ্ট করে দিয়েছে : আফরোজা খান রিতা

মুসলমানদের বিভিন্ন দলে ভাগ করার চক্রান্ত চলছে: ধর্ম উপদেষ্টা

মুসলমানদের বিভিন্ন দলে ভাগ করার চক্রান্ত চলছে: ধর্ম উপদেষ্টা

লাইফ সাপোর্টে পথ শিশু রোমান পাশে নেই জন্মদাতা পিতা!

লাইফ সাপোর্টে পথ শিশু রোমান পাশে নেই জন্মদাতা পিতা!

মতলবের মেঘনায় মরা মাছ ভেসে ওঠার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন। উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত টিমের পরিদর্শন

মতলবের মেঘনায় মরা মাছ ভেসে ওঠার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন। উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত টিমের পরিদর্শন

বরাদ্দকৃত শ্রেণিকক্ষের দাবিতে ইবির ফিজিক্যাল এডুকেশন বিভাগের মানববন্ধন

বরাদ্দকৃত শ্রেণিকক্ষের দাবিতে ইবির ফিজিক্যাল এডুকেশন বিভাগের মানববন্ধন

নাটোরে বিদ্যুৎপিস্ট হয়ে এক হোটেল কর্মচারীর মৃত্যু

নাটোরে বিদ্যুৎপিস্ট হয়ে এক হোটেল কর্মচারীর মৃত্যু

বাংলা একাডেমিতে ফ্যাসিস্টদের দোসর ঢুকে পড়েছে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

বাংলা একাডেমিতে ফ্যাসিস্টদের দোসর ঢুকে পড়েছে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

১৬ দিন পর কার্গো বোটটি ছেড়ে দিল আরাকান আর্মি

১৬ দিন পর কার্গো বোটটি ছেড়ে দিল আরাকান আর্মি

'নির্বাচিত সরকার ছাড়া তত্ত্বাবধান সরকার দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়'

'নির্বাচিত সরকার ছাড়া তত্ত্বাবধান সরকার দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়'

স্বৈরাচারী দোসরদের অপসারণসহ ৯ দফা দাবি ইবি ছাত্রদলের

স্বৈরাচারী দোসরদের অপসারণসহ ৯ দফা দাবি ইবি ছাত্রদলের

এখনও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড হলে মানুষ হতাশ হবে: রিজভী

এখনও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড হলে মানুষ হতাশ হবে: রিজভী

শ্রীলঙ্কাকে রেকর্ড ব্যবধানে হারাল অস্ট্রেলিয়া

শ্রীলঙ্কাকে রেকর্ড ব্যবধানে হারাল অস্ট্রেলিয়া

শেখ মুজিবের স্বৈরতন্ত্র হাসিনা ফিরিয়ে আনেন: আলী রীয়াজ

শেখ মুজিবের স্বৈরতন্ত্র হাসিনা ফিরিয়ে আনেন: আলী রীয়াজ

নির্বাচিত সরকার ছাড়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয় - কায়কোবাদ

নির্বাচিত সরকার ছাড়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয় - কায়কোবাদ

বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলে ভাঙন, বিজ্ঞানীদের নতুন সতর্কতা

বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলে ভাঙন, বিজ্ঞানীদের নতুন সতর্কতা

৩৬ ছক্কায় থামল তানজিদের রেকর্ড যাত্রা

৩৬ ছক্কায় থামল তানজিদের রেকর্ড যাত্রা